পাঁচ জেলায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হতে পারে
ঢাকা, ২২ জুলাই, ২০২০ : কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা, সিলেট, সুনামগঞ্জ এবং নেত্রকোণা জেলার বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হতে পারে।
সারাদেশে পর্যবেক্ষণাধীন ১০১ টি পানি সমতল স্টেশনের মধ্যে বৃদ্ধি পেয়েছে ৭২ টির, হ্রাস পেয়েছে ২৮ টির, অপরিবর্তিত রয়েছে ১ টির, বন্যা আক্রান্ত জেলার সংখ্যা ১৭ টি, বিপদসীমার উপরে নদীর সংখ্যা ১৯ এবং বিপদসীমার উপরে স্টেশনের সংখ্যা ৩০ টি।
আগামী ২৪ ঘন্টায় তিস্তা নদী ডালিয়া পয়েন্টে এবং বালু নদীর ডেমরা পয়েন্টে বিপদসীমা অতিক্রম করতে পারে। আগামী ২৪ ঘন্টায় বগুড়া, জামালপুর, সিরাজগঞ্জ, টাঙ্গাইল, মানিকগঞ্জ, নাটোর, মুন্সীগঞ্জ, ফরিদপুর, মাদারীপুর, রাজবাড়ি, শরিয়তপুর ও ঢাকা জেলার নি¤œাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির আগামী ২৪ ঘন্টায় স্থিতিশীল থাকতে পারে।
এছাড়া ঢাকা জেলার আশেপাশের নদীসমূহের পানি সমতল বৃদ্ধি আগামী ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে।
অন্যদিকে, ব্রহ্মপুত্র নদের পানি সমতল বৃদ্ধি পাচ্ছে। যা আগামী ৪৮ ঘন্টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। যমুনা নদীর পানি সমতল স্থিতিশীল আছে যা আগামী ২৪ ঘন্টায় বৃদ্ধি পেতে পারে।
বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে,গঙ্গাÑপদ্মা নদীসমূহের পানি সমতল স্থিতিশীল আছে যা,আগামী ৪৮ ঘন্টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে।
উত্তর-পূর্বাঞ্চলের আপার মেঘনা অববাহিকার প্রধান নদীসমূহের পানি সমতল বৃদ্ধি পেতে পারে।। যা আগামী ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে।
গত ২৪ ঘন্টায় সারাদেশে লরেরগড় ২৪২ মিলিমিটার, মহেশখোলা ২৪০ মিলিমিটার, কক্সবাজার ১৩৯ মিলিমিটার, লালাখাল ১৩৭ মিলিমিটার, ভাগ্যকূল ১৩৩ মিলিমিটার, সুনামগঞ্জ ১২০ মিলিমিটার
বৃষ্টিপাত হয়েছে।(বাসস)
Related News
আসছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ, তাপমাত্রা নামতে পারে ১০ এর নিচে
ডেইলি প্রেসওয়াচ রিপোর্টঃ কমছে দিন ও রাতের তাপমাত্রার পার্থক্য। ফলে আগের তুলনায় শীত অনুভূত হচ্ছেRead More
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘গতি’
আম্ফানের পর ভারতের মহারাষ্ট্রে আছড়ে পড়েছিল নিসর্গ। সেই ঘূর্ণিঝড়ের রেশ এখনও কাটেনি। বিশেষত আম্ফান যেRead More