মেডিকেল কলেজের ভর্তি পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের সঙ্গে জড়িত স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তিন কর্মকর্তাকে গ্রেফতারের পর বেশ নড়েচড়েই বসেছে প্রশাসন। প্রশ্নফাঁসে যুক্ত মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজে ভর্তি হওয়া ৭৮ শিক্ষার্থীর নামের তালিকাও পেয়েছে সিআইডি। কিন্তু এ শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ কী হবে সেই বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের কাছে জানতে চেয়েছিল দেশের একটি সংবাদমাধ্যম।
বিষয়টি নিয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. খান আবুল কালাম আজাদ বলেন, যারা সুযোগ নিয়ে এদের সঙ্গে ব্যবসা করেছে প্রশ্ন নিয়েছে এবং এই সুবিধা নিয়ে যদি কেউ ভর্তি হয়ে থাকে তাদেরকে চিহ্নিত করে প্রচলিত আইনে শাস্তি দেয়া হবে।
অন্যদিকে বাংলাদেশ মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল সভাপতি অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ সহিদুল্লাহ বলেন, এটি যদি প্রমাণ হয় তাহলে বিএমডিসি এই বিষয়ে ব্যবস্থা নেবে। যারা অভিযুক্ত থাকবে বিএমডিসি তাদের ছাত্রত্ব বাতিল করার ক্ষমতা রাখে।
মেডিকেল শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক এ কে এম অহসান হাবীব বলেন, যদি তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণ হয়, তাহলে বিএমডিসি এবং মন্ত্রণালয় যে সিদ্ধান্ত নিবে আমরা সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব