প্রেসওয়াচ রিপোর্ট:১৮মে,২০২৪, শনিবার সন্ধ্যায় বঙ্গবন্ধুর জীবনাদর্শ বিষয়ক সেমিনারের ৯১৮ তম পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। জানিপপ কর্তৃক আয়োজিত জুম ওয়েবিনারে অনুষ্ঠিত এ সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন জানিপপ-এর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান প্রফেসর ড.মেজর নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ, বিএনসিসিও। সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে সংযুক্ত ছিলেন, ইউএন ডিজেবিলিটি রাইটস্ চ্যাম্পিয়ন অনারারি প্রফেসর আবদুস সাত্তার দুলাল। বিশেষ অতিথি হিসেবে যুক্ত হয়েছিলেন পি এইচ ডি গবেষক প্রিন্সিপাল মাসুদ আহমেদ।

সেমিনারে আরও যুক্ত হন সাউথ ইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ফ্যাকাল্টি এলাচি আক্তার, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেত্রী সংগীতা বিশ্বাস, জানিপপ এর ন্যাশনাল ভলান্টিয়ার শারমিন সুলতানা শিমু, সাকিব আহমেদ ও সাদিয়া হালিমা।
সেমিনারটি সঞ্চালনা করেন, গোপালগঞ্জস্থ বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি গবেষক প্রশান্ত কুমার সরকার।
সভাপতির বক্তব্যে ড.কলিমউল্লাহ বলেন , “জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শয়নে স্বপনে দেশের মানুষের কথা ও দেশের উন্নয়নের কথা ভাবতেন। ”
প্রধান অতিথির বক্তব্যে অনারারি প্রফেসর আবদুস সাত্তার দুলাল বলেন, “জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু একটি ধর্মনিরপেক্ষ দেশ গড়তে চেয়েছিলেন। পাশাপাশি তিনি শোষিতের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার কথা বলেছিলেন।
শারমিন সুলতানা শিমু বলেন, “বঙ্গবন্ধু দেশের ও মানুষের জন্য যা মঙ্গলজনক সেই নীতিই চর্চা করতেন।”
সাকিব আহমেদ বলেন , ” ১৮ মে ১৯৭২ সালে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সরকার বিশিষ্ট ও প্রাজ্ঞ শিক্ষাবিদ ও বিজ্ঞানী ড. কুদরাত-ই-খুদার নেতৃত্বে একটি শিক্ষা কমিশন গঠন করেন। এ থেকে বোঝা যায় জাতির পিতা শিক্ষাখাতকে সবসময় গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করতেন।”
প্রিন্সিপাল মাসুদ আহমেদ বলেন,
“বঙ্গবন্ধু তার দ্বিতীয় বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে বিচার ব্যবস্থার বিকেন্দ্রীকরণ শুরু করতে চেয়েছিলেন। যা প্রতিষ্ঠিত হলে স্বাধীন দেশে প্রক্রিয়াধীন বিচারের সংখ্যা কমে আসতো এবং বিচার ব্যবস্থা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে যেতো ”
সেমিনারটি সঞ্চালনা করেন পিএইচডি গবেষক প্রশান্ত কুমার সরকার।