বঙ্গবন্ধু তাঁর জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত দেশবাসীকে উৎসর্গ করেছিলেন: ড.কলিমউল্লাহ

প্রেস ওয়াচ রিপোর্টঃমঙ্গলবার সন্ধ্যায় মুজিব শতবর্ষ এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান’র ১০২তম জন্মদিন উপলক্ষ্যে জানিপপ কর্তৃক আয়োজিত বর্ষকালব্যপী জুম ওয়েবিনারে এক বিশেষ সেমিনারের ৩০৭তম পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। জানিপপ-এর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান প্রফেসর ড.মেজর নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ, বিএনসিসিও’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত

বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য ছয় দফা ছিল ‘ম্যাগনা কার্টা’-প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

এ সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে সংযুক্ত ছিলেন ইউএন ডিজএ্যাবিলিটি রাইটস্ চ্যাম্পিয়ন অনারারি প্রফেসর আবদুস সাত্তার দুলাল এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে সংযুক্ত ছিলেন,নীলফামারী-জলঢাকা থেকে পি এইচ ডি গবেষক ফাতেমা-তুজ-জোহরা, ফারইস্ট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ইংরেজি বিভাগের প্রভাষক কাজী ফারজানা ইয়াসমিন ও যশোর থেকে নুর এ আলম জাহিদ।

বঙ্গবন্ধু তাঁর জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত দেশবাসীকে উৎসর্গ করেছিলেন: ড.কলিমউল্লাহ

সেমিনারে গেস্ট অব অনার হিসেবে সংযুক্ত ছিলেন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড.গোলাম মোস্তফা, শিক্ষা ক্যাডারের সহযোগী অধ্যাপক ও বঙ্গবন্ধু গবেষক আবু সালেক খান ও রংপুর মহিলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আর্জিনা খানম এবং মুখ্য আলোচক হিসেবে সংযুক্ত ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়,গোপালগঞ্জ এর বঙ্গবন্ধু ইনস্টিটিউট অব লিবারেশন ওয়ার এন্ড বাংলাদেশ স্টাডিজ এর অধীনে পিএইচডি গবেষণারত প্রশান্ত কুমার সরকার।

প্রফেসর ড.মেজর নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ, বিএনসিসিও

সভাপতির বক্তৃতায় ড.কলিমউল্লাহ বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত দেশবাসীকে উৎসর্গ করেছিলেন। জীবনের শেষ পর্যন্ত তিনি বাঙালির স্বাধিকার ও মুক্তির জন্য সংগ্রাম করে গেছেন।

আর্জিনা খানম বলেন, বাঙালি জাতীয়তাবাদের চেতনা সমুন্নত রাখতে হবে।

অধ্যাপক আবু সালেক খান
গবেষক আবু সালেক খান

গবেষক আবু সালেক খান বলেন, আজ ৭ ই জুন ছিল ৬দফা দিবস। ১৯৬৬ সালে বঙ্গবন্ধু ৬দফা ঘোষণা করে ধীরে ধীরে বাঙালি জাতিকে এক দফা তথা স্বাধীনতার এক দফায় নিয়ে এসে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ স্বাধীনতা ঘোষণা করে স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেন।

আব্দুস সাত্তার দুলাল বলেন, দেশপ্রেমী বিবর্জিত রাজনীতি নেতাদের বর্জন করার পাশাপাশি নৈতিক মূল্যবোধ সম্পন্ন সমাজ গঠনের জন্য নতুন প্রজন্মের প্রতি আহ্বান জানান।

প্রশান্ত কুমার সরকার বলেন, যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশকে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করার মৌলিক সংস্কার সাধন করেছিলেন বঙ্গবন্ধু।

ফাতেমা-তুজ-জোহরা বলেন, দেশের প্রতিটি নাগরিকের জীবন মান নিশ্চিত করা এখন সময়ের দাবি।

সেমিনারটি সঞ্চালনা করেন রয়েল ইউনিভার্সিটি অব ঢাকা’র সহযোগী অধ্যাপক,বিভাগীয় প্রধান ও ডেইলি প্রেসওয়াচ সম্পাদক দিপু সিদ্দিকী।

সেমিনারে অন্যান্যদের মধ্যে সংযুক্ত ছিলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ইরফান, রাজশাহী থেকে ডা.মনোয়ার,সোনালী ব্যাংকের কর্মকর্তা ই এন রুমা ও বি-বাড়িয়া থেকে আইডিয়াল কিডস কেয়ার স্কুলের ভাইস প্রিন্সিপ্যাল বায়েজিদা ফারজানা।

Share: