বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রাক্কালে সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলন গড়ে তুলেছিলেন: ড.কলিমউল্লাহ

প্রেস রিলিজঃআজ শনিবার,ফেব্রুয়ারি,২৬,২০২২ খ্রি. তারিখে মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষ্যে জানিপপ কর্তৃক আয়োজিত বর্ষকালব্যপী জুম ওয়েবিনারে আলোচনা সভার ২০৯তম পর্ব অনুষ্ঠিত হয়।

জানিপপ-এর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান প্রফেসর ডক্টর মেজর নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ, বিএনসিসিও’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে সংযুক্ত ছিলেন ইউএন ডিজএ্যাবিলিটি রাইটস্ চ্যাম্পিয়ন আবদুস সাত্তার দুলাল এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে সংযুক্ত ছিলেন শিক্ষা ক্যাডারের সহযোগী অধ্যাপক ও বঙ্গবন্ধু গবেষক আবু সালেক খান ও সোলমাইদ হাই স্কুল এন্ড কলেজের ভাইস প্রিন্সিপাল আফরোজা বেগম নীলা।

সভায় গেস্ট অব অনার হিসেবে সংযুক্ত ছিলেন ফারইস্ট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির শিক্ষক কাজী ফারজানা ইয়াসমিন এবং মুখ্য আলোচক হিসেবে সংযুক্ত ছিলেন ভারতের টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব ও কলামিস্ট পিনাকী ভট্টাচার্য।

সভাপতির বক্তৃতায় ড. কলিমউল্লাহ বলেন,বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রাক্কালে সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলন গড়ে তুলেছিলেন: ড.কলিমউল্লাহ  ।

সভায় বক্তারা বলেন, বঙ্গবন্ধু ছিলেন বিশ্ব শান্তির অগ্রদূত। মুক্তিযুদ্ধ ছিল সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে শান্তিকামী মানুষের লড়াই আর বঙ্গবন্ধু ছিলেন সেই শান্তির লড়াইয়ের প্রধান নেতা।বিশ্বের বুকে এক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে যে নীতি-দর্শনের কথা ভেবেছেন বঙ্গবন্ধু, তার পূর্ণ প্রয়াস আমরা পাই তার কাজকর্মে। স্বাধীনতার পর নতুন সংবিধানে তিনি তুলে ধরেছেন অসাম্প্রদায়িক, বৈষম্যহীন, গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা। তার দর্শনে যেসব দিক বারবার ফুটে উঠেছে তা হলো- সবার উপরে মানুষ; নৈতিক ও ন্যায়বোধ বিচারে সব মানুষ সমান; জনগণই হবে প্রজাতন্ত্রের মালিক; গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা, বৈষম্যহীন অর্থনীতি এবং অসাম্প্রদায়িক আলোকিত মানুষের সমৃদ্ধ সমাজ ও রাষ্ট্র বিনির্মাণ।

সভাটি সঞ্চালনা করেন রয়েল ইউনিভার্সিটি অব ঢাকা’র সহযোগী অধ্যাপক,বিভাগীয় প্রধান ও ডেইলি প্রেসওয়াচ সম্পাদক দিপু সিদ্দিকী।

সভায় অন্যান্যদের মধ্যে সংযুক্ত ছিলেন দিনাজপুর বীরগঞ্জ উপজেলার ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক জনাব গোলাম মুর্শিদ অর্ণব ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত প্রকৌশলী শাফিউল বাশার খায়রুল।

Share: