বঙ্গবন্ধু বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর ছিলেন : ড.কলিমউল্লাহ

প্রেস রিলিজ:আজ শুক্রবার, মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষ্যে জানিপপ কর্তৃক আয়োজিত বর্ষকালব্যপী জুম ওয়েবিনারে আলোচনা সভার ২০৮তম পর্ব অনুষ্ঠিত হয়।

জানিপপ-এর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান প্রফেসর ডক্টর মেজর নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ, বিএনসিসিও’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে সংযুক্ত ছিলেন ইউএন ডিজএ্যাবিলিটি রাইটস্ চ্যাম্পিয়ন আবদুস সাত্তার দুলাল এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে সংযুক্ত ছিলেন সোলমাইদ হাই স্কুল এন্ড কলেজের ভাইস প্রিন্সিপাল আফরোজা বেগম নীলা।

সভায় গেস্ট অব অনার হিসেবে সংযুক্ত ছিলেন শিক্ষা ক্যাডারের সহযোগী অধ্যাপক ও বঙ্গবন্ধু গবেষক আবু সালেক খান এবং মুখ্য আলোচক হিসেবে সংযুক্ত ছিলেন পঞ্চগড় থেকে খাদেমুল ইসলাম।

সভাপতির বক্তৃতায় ড. কলিমউল্লাহ বলেন, বঙ্গবন্ধু বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর ছিলেন।তিনি আরো বলেন,বিশ্ব শান্তি পরিষদ ১৯৭২ সালের ২৩ মে অত্যন্ত ন্যায্য কারণেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে বিশ্ব শান্তি এবং স্বাধীনতার লড়াইয়ে অবদান রাখার জন্য জুলিও কুরি শান্তি পদকের মতো আন্তর্জাতিক পুরস্কারে ভূষিত করে। বঙ্গবন্ধুর এ জুলিও কুরি শান্তি পদক প্রাপ্তি গোটা বাঙালি জাতির জন্যও বিশ্ব দরবারে এক বিরাট সম্মানের বিষয়।

আবদুস সাত্তার দুলাল বলেন,বঙ্গবন্ধু মানুষের বন্ধু, সংগ্রামী মানুষের বন্ধু, শান্তিকামী মানুষের বন্ধু।

গবেষক আবু সালেক খান বলেন, বঙ্গবন্ধু যে ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র গঠনের গোড়াপত্তন করে দিয়েছিলেন, সেই প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকলে দেশে আজ এতো হানাহানি হতো না।

সভায় বক্তারা বলেন, বঙ্গবন্ধু ছিলেন বিশ্ব শান্তির অগ্রদূত। মুক্তিযুদ্ধ ছিল সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে শান্তিকামী মানুষের লড়াই আর বঙ্গবন্ধু ছিলেন সেই শান্তির লড়াইয়ের প্রধান নেতা।

সভায় সূচনা বক্তব্য প্রদান করেন দিনাজপুর বীরগঞ্জ উপজেলার ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক জনাব গোলাম মুর্শিদ অর্ণব।

সভাটি সঞ্চালনা করেন রয়েল ইউনিভার্সিটি অব ঢাকা’র সহযোগী অধ্যাপক,বিভাগীয় প্রধান ও ডেইলি প্রেসওয়াচ সম্পাদক দিপু সিদ্দিকী।

সভায় অন্যান্যদের মধ্যে সংযুক্ত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত প্রকৌশলী শাফিউল বাশার খায়রুল।

Share: