দিপু সিদ্দিকী:স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মনোনিত হওয়ায় ঢাকা কলেজ ‘৯৪ ফাউন্ডেশনের নেতৃবৃন্দ ডা.খোরশেদ আলমকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়েছে।
ঢাকা কলেজ’৯৪ ফাউন্ডেশনের নেতৃবৃন্দ মনে করেন,নৈতিক অধঃপতনের এই মহামারী সময়ে একজন সৎ মানুষের সন্ধান এবং উজ্জ্বল উপস্থিতি দেশের স্বাস্থ্য খাত তথা দেশের ভাবমূর্তি সমুন্নত করবে।
- নবনিযুক্ত ডিজিডা.খোরশেদ আলমকে অভিনন্দন জানিয়ে একজনভক্ত মঞ্জুরুল আজিম পলাশ’র অভিব্যাক্তি:
‘‘অভিনন্দন আমার ভাইকে…
আমার ফুফাতো ভাই ডাঃ খুরশিদ আলম স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডিজি পদে নতুন দায়িত্ব পেয়েছেন! ডাঃ খুরশিদ দেশের একজন প্রতিভাবান এবং মানবতাবাদী অধ্যাপক-চিকিৎসক! আমার ফুফার মতোই সৎ এবং মানুষের সেবায় নিবেদিত এই মানুষটি!
একটা বৈরী সময়ে তাঁর এই নিয়োগ! দেশের স্বাস্থ্য খাত বিশেষ করে প্রাইভেট সেক্টর-এর নৈতিক অধঃপতন আমাদের রীতিমত ভয় পাইয়ে দিয়েছে! এই মহামারী সময়ে দেশের স্বাস্থ্য সেবা এবং ব্যবস্থাপনার যে করুন-নির্মম রূপ আমাদের সামনে প্রকাশিত তাতে নাগরিক হিসেবে চিন্তাগ্রস্থ হয়ে আছি!
এমনি সময়ে একজন সৎ সংস্কৃতিবান ভদ্র মানুষ একটি গুরুত্বপূর্ণ দপ্তরের দায়িত্ন পাওয়া কিছুটা স্বস্থিদায়ক বৈকি!
আরেকটি বিষয়ও আবার প্রমাণিত হলো—আমাদের প্রধানমন্ত্রী প্রতিটি ক্রান্তিকালে সৎ মানুষদের খোঁজ করেন এবং তাদের খুঁজে বের করে দায়িত্ন দিতে চেষ্টা করেন! কিন্তু একটা ‘ব্যবস্থা’ বা নুন্যপক্ষে ‘টিম‘ যতক্ষণ না সৎ বা প্রতিশ্রুত হচ্ছে ততক্ষন কোন কিছুই নিরাপদ নয় এটা তিনিও জানবেন! একটি অসৎ ব্যবস্থায় একজন সৎ মানুষের উপস্থিতি হচ্ছে ‘পেয়ারার একটি অংশ পেকে থাকা’ (যা হয় পোকা ঢুকবার কারণে)!
তবু, চির বঞ্চিত নাগরিক হিসেবে একটু আশার আলোতেই আমরা আপাতত আলোকিত থাকি!
নৈতিক অধঃপতনের এই মহামারী সময়ে একজন সৎ মানুষের সন্ধান এবং উজ্জ্বল উপস্থিতিরও মূল্য আছে!
অভিনন্দন আমার ভাইকে…’’