বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা-গবেষণায় ব্যাপক গতিসঞ্চারে উপাচার্য প্রফেসর ডক্টর মেজর নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ’র উজ্জ্বল ভুমিকা

সর্বাধুনিক প্রায়োগিক কলাকৌশলের মাধ্যমে যুগোপযোগী জ্ঞান বিতরণের লক্ষ্যে রংপুরের মানুষের দীর্ঘদিন এর আন্দোলনের ফসল হিসেবে ২০০৮ সালের ১২ অক্টোবর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় (বেরোবি), রংপুর প্রতিষ্ঠিত হয়। বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর এর চতুর্থ উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগের গ্রেড-১ প্রফেসর ডক্টর মেজর নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ, বিএনসিসিও স্যার।

উপাচার্য স্যারের নিরলস পরিশ্রম ও প্রচেষ্টার ফলে একাডেমিক পড়াশুনা ও গবেষণার প্রক্রিয়ায় ব্যাপক গতি সঞ্চারিত হয়েছে। স্যার প্রতিটি বিভাগে ভার্চুয়াল শ্রেণিকক্ষ, কম্পিউটার ল্যাব স্থাপন, ক্যাম্পাসে ওয়াইফাই ও সিসি ক্যামেরা এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে নানা ধরনের উন্নয়নের জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। প্রযুক্তিগত ও অবকাঠামোগত উন্নয়নের জন্য ক্যাম্পাসে ড. ওয়াজেদ রিসার্চ এন্ড ট্রেনিং ইনস্টিটিউট এর কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় এখন উন্নতির চুড়ায় পৌঁছে যাচ্ছে। বর্তমান উপাচার্য প্রফেসর ডক্টর মেজর নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ, বিএনসিসিও স্যার শিক্ষার্থীদের জন্য নানা ধরনের খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে থাকেন। করোনা কালীন এই দুর্যোগের সময়েও ড. ওয়াজেদ রিসার্চ এন্ড ট্রেনিং ইনস্টিটিউট এর কার্যক্রম পরিচালনা করেছেন অনলাইনে।

এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কথা ভেবে স্যার অনলাইনে ক্লাস চালুর বিষয়ে ইতিবাচক চিন্তা করছেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত আনসার বাহিনীর জন্য ক্যাম্পাসেই আবাসস্থলের ব্যবস্থা করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বহুল প্রতীক্ষিত প্রধান ফটক নির্মাণের প্রাথমিক কাজ শুরু করেছেন। তিনি এই বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি দুর্নীতিমুক্ত বিদ্যাপীঠ এবং দেশের অন্যতম সেরা বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে তৈরি করার লক্ষ্যে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। তাছাড়া স্যার সবার বিপদেআপদে সবসময় সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন।

র্তমান উপাচার্য প্রফেসর ডক্টর মেজর নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ, বিএনসিসিও একজন পরিশ্রমী ব্যক্তিত্ব ও ন্যায় নীতির পথিকৃত। আমি স্যারের সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি।

সায়লা আকতার
সহকারী স্টোর অফিসার
কেন্দ্রীয় ভান্ডার,
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর।

Share: