তারিখ-৬, ডিসেম্বর,২০২২ – প্রেস রিলিজ: প্রেস ওয়াচ রিপোর্ট:মঙ্গলবার, ৬ ডিসেম্বর,২০২২ খ্রি. জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০২ তম জন্মোৎসব উপলক্ষ্যে জানিপপ কর্তৃক আয়োজিত জুম ওয়েবিনারে এক বিশেষ সেমিনারের ৪৯১তম পর্ব অনুষ্ঠিত হয়।
জানিপপ-এর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান প্রফেসর ড.মেজর নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ, বিএনসিসিও’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে সংযুক্ত ছিলেন, রংপুর মহিলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আর্জিনা খানম এবং গেস্ট অব অনার হিসেবে সংযুক্ত ছিলেন, সিনিয়র সাংবাদিক মোঃ হুমায়ুন কবির।
সেমিনারে বিশেষ অতিথি হিসেবে সংযুক্ত ছিলেন, নারী উদ্যোক্তা আমাতুন নূর শিল্পী ও ইন্টারন্যাশনাল রবীন্দ্র রিসার্চ ইনস্টিটিউটের পরিচালক ও সহযোগী অধ্যাপক ফারহানা আকতার।
সভায় মুখ্য আলোচক হিসেবে সংযুক্ত ছিলেন গোপালগঞ্জস্থ বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি গবেষণারত প্রশান্ত কুমার সরকার।
সভাপতির বক্তৃতায় ড.কলিমউল্লাহ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে বলেন, বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক দূরদর্শিতা ও নেতৃত্বেই আমরা পেয়েছি স্বাধীন বাংলাদেশ ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে আর্জিনা খানম বলেন,জেলে থাকা সত্ত্বেও জেল থেকে নির্দেশনা দেয়ার মাধ্যমে রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদকে পরোক্ষভাবে পরিচালনার মাধ্যমে প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ আয়োজনে ভূমিকা
রাখেন বঙ্গবন্ধু।
হুমায়ুন কবির বলেন, বঙ্গবন্ধুর চৈতন্যবোধ রাজনীতিবিদদের মনে প্রাণে ধারণ করতে হবে। তবেই রাজনীতি থেকে কাঙ্খিত সেবা লাভ করতে পারবে বাংলার জনগণ।
আমাতুন নূর শিল্পী বলেন, বিজয়ের মাস এলে বঙ্গবন্ধুর ডাক আমাদের শিরায় উপশিরায় অনুরণন সৃষ্টি করে।
সভায় বক্তারা বলেন, বঙ্গবন্ধু ছিলেন বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি ও দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব; যিনি বাঙালির অধিকার রক্ষায় ব্রিটিশ ভারত থেকে ভারত বিভাজন আন্দোলনে সক্রিয় অংশগ্রহণ এবং পরবর্তীকালে পূর্ব পাকিস্থান থেকে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে কেন্দ্রীয়ভাবে নেতৃত্ব প্রদান করেছেন।
সেমিনারটি সঞ্চালনা করেন আমেরিকার মিলেনিয়াম টিভির কান্ট্রি ডিরেক্টর ও রয়্যাল ইউনিভার্সিটি অব ঢাকা’র সহযোগী অধ্যাপক,বিভাগীয় প্রধান ও ডেইলি প্রেসওয়াচ সম্পাদক ড. দিপু সিদ্দিকী।
সেমিনারে অন্যান্যের মধ্যে সংযুক্ত ছিলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত প্রকৌশলী শাফিউল বাশার, রাজশাহী থেকে ডা.মনোয়ার ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে ডা.বায়েজিদা ফারজানা।