বঙ্গবন্ধুর জনপ্রিয়তা ছিল ঈর্ষণীয়: ড.কলিমউল্লাহ   

প্রেসওয়াচ রিপোর্ট:রবিবার সন্ধ্যায় শতবর্ষ এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান’র ১০২তম জন্মদিন উপলক্ষ্যে জানিপপ কর্তৃক আয়োজিত বর্ষকালব্যপী জুম ওয়েবিনারে এক বিশেষ সেমিনারের ৩৫৪তম পর্ব অনুষ্ঠিত হয়।

জানিপপ-এর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান প্রফেসর ড.মেজর নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ, বিএনসিসিও’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে সংযুক্ত ছিলেন শিক্ষা ক্যাডারের সহযোগী অধ্যাপক আবু সালেক খান এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে সংযুক্ত ছিলেন, নীলফামারীর জলঢাকা থেকে পিএইচডি গবেষক ফাতিমা-তুজ-জোহরা।

সেমিনারে গেস্ট অব অনার হিসেবে সংযুক্ত ছিলেন, ইউএন ডিজএ্যাবিলিটিস রাইটস চ্যাম্পিয়ন ও অনারারি প্রফেসর আবদুস সাত্তার দুলাল এবং মুখ্য আলোচক হিসেবে সংযুক্ত ছিলেন গোপালগঞ্জস্থ বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়’র বঙ্গবন্ধু ইনস্টিটিউট অব লিবারেশন ওয়ার এন্ড বাংলাদেশ স্টাডিজ এর অধীনে পিএইচডি গবেষণারত প্রশান্ত কুমার সরকার।

প্রফেসর ড.মেজর নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ, বিএনসিসিও

 

সভাপতির বক্তৃতায় ড.কলিমউল্লাহ বলেন,জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর জনপ্রিয়তা ছিল ঈর্ষণীয়।

 

আব্দুস সাত্তার দুলাল বলেন,বঙ্গবন্ধুর তুলনা বঙ্গবন্ধু নিজেই। তাঁর সঙ্গে তুলনা করা যায়, এমন আর কাউকেই খুঁজে পাওয়া যায় না।

আব্দুস সাত্তার দুলাল

সম্প্রতি বহমান ঘটনাবলী নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে তিনি বলেন, মহিউদ্দিন রনি যে সামাজিক আন্দোলনের সূচনা করেছেন সেটিকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার অপচেষ্টা চলছে । এটা অনভিপ্রেত এবং অনাকাঙ্ক্ষিত।এ ধরনের অপচেস্টার নিন্দা জানান তিনি।

 

গবেষক প্রশান্ত কুমার সরকার বলেন, বঙ্গবন্ধু বাঙালি জনগোষ্ঠীর শোষণ-বঞ্চনার মুক্তিদূত। পরাধীন মানুষের তিনি মুক্তিদাতা।

অধ্যাপক সালেক খান বলেন,

বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতির মহামূল্যবান রত্ন, এই রত্নকে হৃদয়ের গহীনে সকলেরই ধারণ করা উচিত, তাতে ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ তথা রাষ্ট্র লাভবান হবে।

গবেষক ফাতিমা তুজ জোহরা বলেন, আমাদের রাজনীতিবিদরা বঙ্গবন্ধুকে আনুষ্ঠানিকতার মধ্যে সীমাবদ্ধ করে ফেলেছেন। এই অবস্থা‌ থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে । বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ছড়িয়ে দিতে হবে এবং বাস্তবায়ন করতে হবে।

সেমিনারটি সঞ্চালনা করেন রয়েল ইউনিভার্সিটি অব ঢাকা’র সহযোগী অধ্যাপক,বিভাগীয় প্রধান ও ডেইলি প্রেসওয়াচ সম্পাদক দিপু সিদ্দিকী। সেমিনারে অন্যান্যদের মধ্যে সংযুক্ত ছিলেন, এশিয়ান টেলিভিশনের সিনিয়র সাংবাদিক রফিকুল ইসলাম রলি ও রাজশাহী থেকে ড. মাহবুবুল হক ।

Share: