জেন অস্টেন এর সংক্ষিপ্ত জীবনী – আইরিন নাহার

জেন অস্টেন এর সংক্ষিপ্ত জীবনী – আইরিন নাহার সংগৃহীত
১) জেন অস্টেন Jane Austen (ইংরেজি: ১৬ ডিসেম্বর, ১৭৭৫ – ১৮ জুলাই, ১৮১৭)
১) Jane Austen হলেন একজন মহিলা উপন্যাসিক ।
২) তিনি ছিলেন একজন Anti- Romaantic novelist in the Romantic Age
৩) তার বিখ্যাত উপন্যাস : Pride and Prejudice , Love and Friendship, Sense and Sensibility , Mansfield Park, Emma.
৪) Pride and Prejudice এর উল্লেকযোগ্য চরিত্রঃ Mr. Darcy, Elizabeth Bannet, Jane Bannet , Charles Bingley , Mr. William Collins, Kitty Bannet, Ladia Bannet.
৫) জেন অস্টেন ছিলেন একজন ইংরেজ ঔপন্যাসিক।
মনে রাখার কৌশল: Austen , Emma এর সাথে Love and Friendship করার জন্য Mansfield Park কে এসে Pride (গর্ব ) করে , Emma তার ভাব সাব দেখে Sense হারিয়ে ফেলে।
১) Emma= Emma
২) Love and Friendship= Love and Friendship
৩) Mansfield Park= Mansfield Park
৪) Pride= Pride and Prejudice
৫) Sense= Sense and Sensibility
জেন অস্টেন (ইংরেজি: Jane Austen) (১৬ ডিসেম্বর, ১৭৭৫ – ১৮ জুলাই, ১৮১৭) ছিলেন একজন ইংরেজ ঔপন্যাসিক। ইংল্যান্ডের ভদ্রসমাজের পটভূমিকায় রচিত তার রোম্যান্টিক কথাসাহিত্য তাকে ইংরেজি সাহিত্যের সর্বাপেক্ষা বহুপঠিত লেখকদের সারিতে স্থান দিয়েছে। তার বাস্তবতাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও তীক্ষ্ণ সমাজ বিশ্লেষণ গবেষক ও সমালোচক মহলে তার ঐতিহাসিক গুরুত্বের স্থানটি পাকা করেছে।
অস্টেন তার সমগ্র জীবন কাটিয়েছেন নিম্ন উচ্চবিত্ত সমাজের এক একান্নবর্তী পরিবারে। তিনি মূলত তার পিতা ও ভাইদের কাছে লেখাপড়া শেখেন এবং কিছুটা নিজে পড়াশোনা করেও শেখেন। পেশাদার লেখক হিসেবে তার উত্থানের পিছনে তার পরিবারের স্থায়ী সমর্থনের একটি বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। কৈশোর থেকে ৩৫ বছর বয়স পর্যন্ত তিনি শিল্পের শিক্ষানবিশি করে গেছেন। এই সময়কালের মধ্যে তিনি একাধিক সাহিত্যিক রূপ নিয়ে পরীক্ষানিরীক্ষা করেন। এর মধ্যে তিনি পত্রোপন্যাস রচনার কাজেও হাত দিয়েছিলেন, কিন্তু পরে সেই রূপটি পরিত্যাগ করেন। তিনি তিনটি উপন্যাস রচনা করে সেই উপন্যাসগুলি বারংবার সংশোধন করেন এবং চতুর্থ একটি উপন্যাস রচনায় হাত দেন। ১৮১১ থেকে ১৮১৬ সালের মধ্যে তার সেন্স অ্যান্ড সেন্সিবিলিটি (১৮১১), প্রাইড অ্যান্ড প্রেজুডিস (১৮১৩), ম্যানসফিল্ড পার্ক (১৮১৪) এবং এমা (১৮১৬) নামে চারটি উপন্যাস প্রকাশিত হয়। লেখক হিসেবে তিনি সাফল্যও অর্জন করেন। এছাড়া তিনি নরদ্যাঙ্গার অ্যাবি ও পারসুয়েশন নামে দুটি উপন্যাসও রচনা করেন। এগুলি তার মৃত্যুর পর ১৮১৮ সালে প্রকাশিত হয়। অস্টেন স্যান্ডিটন শিরোনামে আরও একটি উপন্যাস রচনার কাজে হাত দিয়েছিলেন, কিন্তু সেটি সমাপ্ত করে যেতে পারেননি।
অস্টেনের উপন্যাসগুলি অষ্টাদশ শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধের ভাবোপন্যাসের সমালোচনামূলক পুনরীক্ষণ। এগুলি ঊনবিংশ শতাব্দীর বাস্তবতাবাদের উত্থানের একটি সোপানও বটে। তার উপন্যাসের প্লট মূলত হাস্যোদ্দীপক হলেও তা সামাজিক মর্যাদা ও অর্থনৈতিক নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে সেকালের মেয়েরা যে বিবাহ ব্যবস্থার উপর কতটা নির্ভরশীল ছিল, তারই প্রতিফলন ঘটায়। তার জীবদ্দশায় তিনি বিশেষ খ্যাতি অর্জন করতে পারেননি। এই সময় মাত্র কয়েকজন সমালোচকই তার রচনার সঠিক মূল্যায়ন করতে পেরেছিলেন। ১৮৬৯ সালে তার এক ভ্রাতুষ্পুত্র আ মেমোয়ার অফ জেন অস্টিন নামে একটি গ্রন্থ প্রকাশ করলে, তার জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পায়। ১৯৪০-এর দশকের মধ্যে বিদ্বজ্জন সমাজে তিনি একজন মহান ইংরেজ সাহিত্যিকরূপে প্রতিষ্ঠা অর্জন করেন। বিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধে অস্টেনকে নিয়ে প্রচুর গবেষণামূলক কাজ হয় এবং একটি জেনীয় অনুরাগী সংস্কৃতি গড়ে ওঠে।
২০১০ সালে অক্সফোর্ডের সেন্ট অ্যানি’জ কলেজের ক্যাথরিন সুদারল্যান্ড অস্টেনের ১০০০ পৃষ্ঠা পত্রাবলি ও পাণ্ডুলিপি পরীক্ষা করে জানিয়েছেন, যে পরিশীলিত গদ্যের জন্য অস্টিন বিখ্যাত তা অপর কারোর দ্বারা ব্যাপকভাবে সম্পাদিত। এই সম্পাদনার কাজটি সম্ভবত করেছিলেন অস্টেনের সম্পাদক তথা বিশিষ্ট কবি ও ধ্রুপদি সাহিত্য বিশারদ উইলিয়াম গিফোর্ড। পাণ্ডুলিপিতে অস্টিনের নিজের যে লেখা ও বানান পাওয়া যায় তা ব্যক্তিগত ধাঁচের লেখা এবং কিছুটা ভ্রান্তিজড়িত। যে তিন বছরের গবেষণার ফলে এই তথ্যটি জানা গিয়েছে তা চালিয়েছিল অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও কিংস কলেজ, লন্ডন।
প্রাইড অ্যান্ড প্রেজুডিস (ইংরেজি: Pride and Prejudice) জেন অস্টেন রচিত একটি উপন্যাস। ১৭৯৬ সালে এই উপন্যাস রচনার কাজ শুরু হয়। এটি লেখিকার উপন্যাস রচনার দ্বিতীয় প্রয়াস এবং তার সেন্স অ্যান্ড সেন্সিবিলিটি, প্রাইড অ্যান্ড প্রেজুডিস, নরদ্যাঙ্গার অ্যাবে উপন্যাসত্রয়ীর অন্যতম। উপন্যাসটি প্রকাশিত হতে বারো বছরেরও বেশি সময় লেগেছিল। অস্টেন ১৭৯৭ সালেই মূল পাণ্ডুলিপিটি রচনার কাজ শেষ করে ফেলেছিলেন।এই পাণ্ডুলিপি রচনার কাজটি তিনি করেন হ্যাম্পশায়ারের স্টিভেনটনে। এখানকারঈ এক টাউন রেকটরিতে তিনি তার পিতামাতা ও ভাইবোনদের সঙ্গে বাস করতেন। অস্টিন প্রথমে উপন্যাসটির নাম দিয়েছিলেন ফার্স্ট ইম্প্রেশনস। তবে এই নামে বইটি আদৌ কোনোদিন প্রকাশিত হয়নি। বরং তিনি পাণ্ডুলিপিতে ব্যাপক সংশোধনী আনেন, তারপর পুনরায় উপন্যাসটির নতুন নামকরণ করেন এবং শেষে প্রাইড অ্যান্ড প্রেজুডিস নামে বইটি প্রকাশিত হয়। উপন্যাসটির নতুন নামকরণের ক্ষেত্রে অস্টেন সম্ভবত ফ্যানি বার্নির সিসিলিয়া উপন্যাসটির শেষ অধ্যায়ের (যার শিরোনামও “প্রাইড অ্যান্ড প্রেজুডিস”, শব্দটি এখানে মোটা বড়ো হাতের হরফে তিনবার মুদ্রিত হয়েছিল) দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিলেন বলে অনুমিত হয়।
উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র এলিজাবেথ বেনেট। ঊনবিংশ শতাব্দীর সূচনাভাগের ইংল্যান্ডের ভূম্যধিকারী উচ্চবিত্ত সমাজে তার আচরণ, বেড়ে ওঠা, নৈতিকতাবোধ, শিক্ষা ও বিবাহকে কেন্দ্র করে উপন্যাসের ঘটনাগুলি বিন্যস্ত। এলিজাবেথ এক মফঃস্বলবাসী ভদ্রলোকের দ্বিতীয়া কন্যা। সে লন্ডনের নিকটস্থ হার্টফোর্ডশায়ারে অবস্থিত মেরিটন নামে এক কাল্পনিক শহরে বাস করত।
উপন্যাসের পটভূমি ঊনবিংশ শতাব্দীর সূচনাকাল হলেও, এই উপন্যাসটি আধুনিক পাঠকের কাছেও সমান জনপ্রিয়। আজও সাহিত্য সমালোচকগণ এই বইটির প্রশংসা করে থাকেন। আধুনিক কালে এর জনপ্রিয়তার ফলস্রুতিতে এই উপন্যাস একাধিকবার চলচ্চিত্রায়িত ও মঞ্চায়িত হয়েছে এবং এই উপন্যাসের চরিত্র ও কেন্দ্রীয় বিষয়বস্তু অবলম্বনে একাধিক উপন্যাস ও গল্পও লিখিত হয়েছে।
২) চার্লস জন হাফ্যাম ডিকেন্স Charles Dickens
১) ভিক্টরিয়ান যুগের সবচেয়ে প্রতিভাবান এবং জনপ্রিয় , সেই সাথে শক্তিমান উপন্যাসিক।
২) তার প্রথম বই “ Sketches By Boz”
চার্লস জন হাফ্যাম ডিকেন্স (ইংরেজি: Charles John Huffam Dickens; জন্ম: ৭ ফেব্রুয়ারি, ১৮১২ – মৃত্যু: ৯ জুন, ১৮৭০) ছিলেন ঊনবিংশ শতকের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ইংরেজ ঔপন্যাসিক। তাকে ভিক্টোরিয়ান যুগের শ্রেষ্ঠ ঐতিহাসিক হিসেবে মনে করা হয়। ডিকেন্স জীবদ্দশাতেই তার পূর্বসূরি লেখকদের তুলনায় অনেক বেশি জনপ্রিয়তা ও খ্যাতি অর্জন করতে সক্ষম হয়েছিলেন। মৃত্যুর পরও তার জনপ্রিয়তা অক্ষুন্ন থাকে। তার প্রধান কারণ হচ্ছে, ডিকেন্স ইংরেজি সাহিত্যে প্রবাদপ্রতিম বেশ কয়েকটি উপন্যাস ও চরিত্র সৃষ্টি করেছিলেন।
তার অধিকাংশ রচনাই পত্র-পত্রিকায় মাসিক কিস্তিতে প্রকাশিত হত। এই পদ্ধতিতে রচনা প্রকাশকে জনপ্রিয় করে তোলার পিছনেও ডিকেন্সের কিছু অবদান আছে। অন্যান্য লেখকগণ ধারাবাহিক কিস্তি প্রকাশের আগেই উপন্যাস শেষ করতেন, কিন্তু ডিকেন্স কিস্তি প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে পরবর্তী অধ্যায়গুলি রচনা করে যেতেন। এই পদ্ধতিতে উপন্যাস রচনার ফলে তার উপন্যাসগুলির গল্পে একটি বিশেষ ছন্দ দেখা যেত। অধ্যায়গুলির শেষটুকু হত রহস্যময়, যার জন্য পাঠকেরা পরবর্তী কিস্তিটি পড়ার জন্য মুখিয়ে থাকত। তার গল্পগ্রন্থ ও উপন্যাসগুলি এতই জনপ্রিয় যে এগুলি কখনই আউট-অফ-প্রিন্ট হয়ে যায়নি
লিও টলস্টয়, জর্জ অরওয়েল, জি. কে. চেস্টারটন প্রমুখ লেখকবৃন্দ ডিকেন্সের রচনার বাস্তবতাবোধ, রসবোধ, গদ্যসৌকর্য, চরিত্রচিত্রণের দক্ষতা ও সমাজ-সংস্কার চেতনার উচ্চ প্রশংসা করেছেন। অন্যদিকে হেনরি জেমস, ভার্জিনিয়া উল্‌ফ প্রমুখ লেখকবৃন্দ ডিকেন্সের রচনার বিরুদ্ধে ভাবপ্রবণতা ও অবাস্তব কল্পনার অভিযোগ এনেছেন। সাহিত্যিক জীবনে তিনি অনেকগুলো বিখ্যাত উপন্যাস রচনা করে গিয়েছেন, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল ডেভিড কপারফিলড, আ টেল অব টু সিটিজ, অলিভার টুইস্ট, দি ওল্ড কিউরিয়াসিটি শপ ইত্যাদি।
Charles John Huffam Dickens ( 7 February 1812 – 9 June 1870) was an English writer and social critic. He created some of the world’s best-known fictional characters and is regarded by many as the greatest novelist of the Victorian era. His works enjoyed unprecedented popularity during his lifetime, and by the 20th century, critics and scholars had recognized him as a literary genius. His novels and short stories are still widely read today.
Born in Portsmouth, Dickens left school to work in a factory when his father was incarcerated in a debtors’ prison. Despite his lack of formal education, he edited a weekly journal for 20 years, wrote 15 novels, five novellas, hundreds of short stories and non-fiction articles, lectured and performed readings extensively, was an indefatigable letter writer, and campaigned vigorously for children’s rights, education, and other social reforms.
Dickens’s literary success began with the 1836 serial publication of The Pickwick Papers. Within a few years he had become an international literary celebrity, famous for his humour, satire, and keen observation of character and society. His novels, most published in monthly or weekly instalments, pioneered the serial publication of narrative fiction, which became the dominant Victorian mode for novel publication. Cliffhanger endings in his serial publications kept readers in suspense. The installment format allowed Dickens to evaluate his audience’s reaction, and he often modified his plot and character development based on such feedback. For example, when his wife’s chiropodist expressed distress at the way Miss Mowcher in David Copperfield seemed to reflect her disabilities, Dickens improved the character with positive features. His plots were carefully constructed, and he often wove elements from topical events into his narratives.Masses of the illiterate poor chipped in ha’pennies to have each new monthly episode read to them, opening up and inspiring a new class of readers.
His 1843 novella A Christmas Carol remains especially popular and continues to inspire adaptations in every artistic genre. Oliver Twist and Great Expectations are also frequently adapted and, like many of his novels, evoke images of early Victorian London. His 1859 novel A Tale of Two Cities (set in London and Paris) is his best-known work of historical fiction. The most famous celebrity of his era, he undertook in response to public demand, a series of public reading tours in the later part of his career. Dickens has been praised by many of his fellow writers—from Leo Tolstoy to George Orwell, G. K. Chesterton, and Tom Wolfe—for his realism, comedy, prose style, unique characterisations, and social criticism. However, Oscar Wilde, Henry James, and Virginia Woolf complained of a lack of psychological depth, loose writing, and a vein of sentimentalism.
The term Dickensian is used to describe something that is reminiscent of Dickens and his writings, such as poor social conditions or comically repulsive characters.
৩)শার্লট ব্রন্টি (ইংরেজি: Charlotte Brontë;
শার্লট ব্রন্টি (ইংরেজি: Charlotte Brontë; ২১ এপ্রিল ১৮১৬ – ৩১ মার্চ ১৮৫৫) ছিলেন একজন ইংরেজ ঔপন্যাসিক ও কবি। তিনি ব্রন্টি বোনদের মধ্যে সর্বজ্যেষ্ঠ ও প্রাপ্ত বয়স পর্যন্ত জীবিত ছিলেন। তার উপন্যাসগুলো ইংরেজি সাহিত্যের ধ্রুপদী সাহিত্যকর্ম হিসেবে খ্যাতি লাভ করে।
১৮৩১ সালের জানুয়ারি মাসে ১৪ বছর বয়সে শার্লট রো হেডে বিদ্যালয়ে ভর্তি হন। তিনি পরের বছর তার দুই বোন এমিলি ও অ্যানকে শিক্ষাদানের জন্য বাড়ি ফিরে আসেন এবং ১৮৩৫ সালে গৃহশিক্ষিকা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৮৩৯ সালে তিনি সিজউইক পরিবারের গৃহশিক্ষিকার দায়িত্ব নেন, কিন্তু কয়েক মাস পর তিনি হাওয়ার্থে ফিরে আসেন যেখানে তার বোনেরা একটি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করে, কিন্তু তার শিক্ষার্থী সংগ্রহে ব্যর্থ হয়। এর পরিবর্তে তারা লেখনী শুরু করেন এবং ১৮৪৬ সালে তারা যথাক্রমে কুরার, এলিস এবং অ্যাক্টন বেল ছদ্মনামে তাদের প্রথম কাজ প্রকাশ করেন। শার্লটের প্রথম উপন্যাস দ্য প্রফেসর প্রকাশকদের কাছ থেকে প্রত্যাখ্যাত হয় এবং তার দ্বিতীয় উপন্যাস জেন আইয়ার ১৮৪৭ সালে প্রকাশিত হয়। এই বোনেরা ১৮৪৮ সালে তাদের বেল ছদ্মনাম উন্মোচন করেন এবং পরের বছর লন্ডন লিটারেরি সার্কেলের সাথে যোগ দেন।
শার্লটের বাকি বোনেরা অল্প বয়সে মারা যান। তিনি ১৮৫৪ সালের জুন মাসে বিয়ের কিছুদিন পর অন্তঃসত্ত্বা হন এবং ১৮৫৫ সালের ৩১শে মার্চ গর্ভাবস্থায় বমি বমি ভাব ও বমিজনিত হাইপারমেসিস গ্র্যাভিডারামে রোগে মারা যান।
Charlotte Brontë ( 21 April 1816 – 31 March 1855) was an English novelist and poet, the eldest of the three Brontë sisters who survived into adulthood and whose novels became classics of English literature.
She enlisted in school at Roe Head in January 1831, aged 14 years. She left the year after to teach her sisters, Emily and Anne, at home, returning in 1835 as a governess. In 1839 she undertook the role as governess for the Sidgwick family but left after a few months to return to Haworth where the sisters opened a school, but failed to attract pupils. Instead, they turned to writing and they each first published in 1846 under the pseudonyms of Currer, Ellis and Acton Bell. While her first novel, The Professor, was rejected by publishers, her second novel, Jane Eyre, was published in 1847. The sisters admitted to their Bell pseudonyms in 1848, and by the following year were celebrated in London literary circles.
Brontë was the last to die of all her siblings. She became pregnant shortly after her marriage in June 1854 but died on 31 March 1855, almost certainly from hyperemesis gravidarum, a complication of pregnancy which causes excessive nausea and vomiting.
Jane Eyre (originally published as Jane Eyre: An Autobiography) is a novel by English writer Charlotte Brontë, published under the pen name “Currer Bell”, on 16 October 1847, by Smith, Elder & Co. of London. The first American edition was published the following year by Harper & Brothers of New York. Jane Eyre follows the experiences of its eponymous heroine, including her growth to adulthood and her love for Mr. Rochester, the brooding master of Thornfield Hall.
The novel revolutionised prose fiction by being the first to focus on its protagonist’s moral and spiritual development through an intimate first-person narrative, where actions and events are coloured by a psychological intensity. Charlotte Brontë has been called the “first historian of the private consciousness”, and the literary ancestor of writers like Proust and Joyce.
The book contains elements of social criticism, with a strong sense of Christian morality at its core, and is considered by many to be ahead of its time because of Jane’s individualistic character and how the novel approaches the topics of class, sexuality, religion and feminism. It, along with Jane Austen’s Pride and Prejudice, is one of the most famous romance novels of all time.
৪) টমাস হার্ডি, Thomas Hardy
অর্ডার অব মেরিট (ইংরেজি Thomas Hardy, ২ জুন ১৮৪০ – ১১ জানুয়ারি ১৯২৮) একজন ইংরেজ সাহিত্যিক। রোমান্টিসিজম ঘরানার এই কবি ও ঔপন্যাসিক উইলিয়াম ওয়ার্ডসওয়ার্থ ও চার্লস ডিকেন্স এর দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন ডিকেন্সের মতো তার লেখাও ভিক্টোরিয়ান সোসাইটিতে সমালোচিত হয়েছিল। যদিও হার্ডি তার লেখায় তৎকালিন ক্ষয়িষ্ণু গ্রাম্য সমাজের দিকে বেশি আলোকপাত করেছিলেন। টমাস হার্ডি প্রথম দিকে নিজেকে একজন কবি হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন। পরে অবশ্য একজন ঔপন্যাসিক হিসাবেও তিনি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পান
তার লেখালেখির শুরুটা খুব অল্প বয়সে হলেও ১৮৭০ সালের পূর্বে তার কোন লেখা প্রকাশিত হয়নি। টেস অব দ্যা ড’আরবারভিলস (১৮৯১), ফার ফ্রম দ্যা ম্যডিং ক্রাউড (১৮৭৪), দ্যা মেয়র অব কাস্টারব্রিজ (১৯৮৬), জুড দ্যা অবসকিউর (১৮৯৫) তার জনপ্রিয় উপন্যাস।
Thomas Hardy OM (2 June 1840 – 11 January 1928) was an English novelist and poet. A Victorian realist in the tradition of George Eliot, he was influenced both in his novels and in his poetry by Romanticism, especially William Wordsworth.He was highly critical of much in Victorian society, especially on the declining status of rural people in Britain, such as those from his native South West England.
While Hardy wrote poetry throughout his life and regarded himself primarily as a poet, his first collection was not published until 1898. Initially, therefore, he gained fame as the author of novels such as Far from the Madding Crowd (1874), The Mayor of Casterbridge (1886), Tess of the d’Urbervilles (1891), and Jude the Obscure (1895). During his lifetime, Hardy’s poetry was acclaimed by younger poets (particularly the Georgians) who viewed him as a mentor. After his death his poems were lauded by Ezra Pound, W. H. Auden and Philip Larkin.
Many of his novels concern tragic characters struggling against their passions and social circumstances, and they are often set in the semi-fictional region of Wessex; initially based on the medieval Anglo-Saxon kingdom, Hardy’s Wessex eventually came to include the counties of Dorset, Wiltshire, Somerset, Devon, Hampshire and much of Berkshire, in southwest and south central England. Two of his novels, Tess of the d’Urbervilles and Far from the Madding Crowd, were listed in the top 50 on the BBC’s survey The Big Read.

সোমবার ১৮ জুলাই পালিত হল জেন অস্টেন এর ২০৫ তম মৃত্যুবার্ষিকী।
শৈশব ও যৌবন
টমাস হার্ডি ১৮৪০ সালে পূর্ব ডচেষ্টারশায়ারের হায়ার বকহ্যাম্পটন নামে একটি পল্লিতে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা টমাস (১৮১১-১৮৯২) ছিলেন একজন রাজমিস্ত্রী। হার্ডির মা জেমিমা হার্ডি (১৮১৩-১৯০৪ যার বিবাহপূর্ব নাম ছিল জেমিমা হ্যান্ড) একজন বিদূষী মহিলা ছিলেন এবং হার্ডির বয়স আট বছর হওয়া পর্যন্ত তিনি তাকে বাড়িতে শিক্ষা দেন। এরপর হার্ডিকে বকহ্যাম্পটনের স্কুলে ভর্তি করা হয়। হার্ডির পরিবার খুব সচ্ছল ছিল না। বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ার আর্থিক সামর্থ্য না থাকায় মাত্র ষোল বছর বয়সে তাকে পড়ালেখা ছেড়ে দিতে হয়। এরপর তিনি জেমস হিক্‌স নামের স্থানীয় এক স্থপতির কাছে শিক্ষানবীশি হিসাবে কাজ শুরু করেন।১৯৬২ সালে হার্ডি লন্ডনের কিংস কলেজে ভর্তি হন। ইতমধ্যে তিনি একজন স্থপতি হিসাবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেন। রয়্যাল ইন্সটিটিউট অব ব্রিটিশ আর্কিটেক্টস এবং আর্কিটেক্টারাল এ্যাসোসিয়েশন থেকে তিনি পুরস্কার লাভ করনে। ১৮৭০ সালে কর্নওয়ালের একটি প্রাচীন গীর্জার স্থাপত্য নিয়ে কাজ করার সময় এমা লাভিনিয়া গিফোর্ড এর সাথে তার পরিচয় হয়। ১৮৭৪ সালে তারা বিয়ে করেন।
সাহিত্যিক জীবন
টমাস হার্ডির লেখা প্রথম উপন্যাসের নাম ’দ্যা পুওর ম্যান এন্ড দ্যা লেডি’। এটি লেখা‌ শেষ হয় ১৮৬৭ সালে। লেখাটি প্রকাশ করার জন্য কোন প্রকাশক আগ্রহী হননি। তার এক বন্ধু, কবি ও ঔপন্যাসিক জন মেরেডিথ এর পরামর্শে তিনি পরে আর এই লেখা প্রকাশের চেষ্টা করেননি। মেরডিথের মতে লেখাটির মধ্যে অনেক বিতর্কিত রাজনৈতিক বিষয় ছিল যা ছাপা হলে হার্ডিকে পরবর্তিতে সমস্যায় ফেলত। হার্ডি এই উপন্যাসের পান্ডুলিপিটি নষ্ট করে ফেলেছিলেন।
এরপর টমাস হার্ডি লেখেন ডেসপাটে রেমেডিস (১৮৭১) ও আন্ডার দ্যা গ্রিন উড ট্রিজ (১৮৭২), এই দুটি লেখাই বেনামে প্রকাশিত হয়। ১৮৭৩ সালে প্রকাশিত হয় এ পেয়ার অব ব্লু আইজ। ১৮৭৪ সালে প্রকাশিত হয় ফার ফ্রম দ্যা ম্যাডিং ক্রাউড।
মৃত্যু
টমাস হার্ডি ১৯২৮ সালে মারা যান। তার মৃতদেহ দাহ করা হয়। তার দেহাবশেষ ওয়েষ্ট মিনিস্টার এ্যাবের পোয়েটস কর্ণারে রাখা হয়েছে। দাহ করার আগে তার মৃতদেহ থেকে হৃদপিন্ডটি স্টিনসফোর্ড গীর্জার সমাধিক্ষেত্রে তার পূর্ব পুরুষদের কবরের পাশে সমাহিত করা হয়।
Share: