শোষণহীন সমাজ প্রতিষ্ঠায় বঙ্গবন্ধুর আর্দশ অনুসরণ করতে হবে : ড. কলিমউল্লাহ

আইরিন নাহার/ডেইলি প্রেসওয়াচ রিপোর্টঃ জানিপপ-এর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান প্রফেসর ডক্টর মেজর নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ বলেছেন, শোষণহীন সমাজ প্রতিষ্ঠায় বঙ্গবন্ধুর আর্দশ অনুসরণ করতে হবে। পাকিস্তানের শোষণ ও বৈষম্য থেকে মুক্তি দেয়ার জন্য বঙ্গবন্ধু আমৃত্যু সংগ্রাম করেছেন। বঙ্গবন্ধুর আর্দশ অনুসরণ করার মাধ্যমে শোষণহীন সমাজ প্রতিষ্ঠা সম্ভব।

শোকাবহ আগস্ট উপলক্ষ্যে ভার্চুয়াল প্লাটফর্ম জুমে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য উপস্থাপন করেন চাঁদপুর আওয়ামীলীগের যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক জনাব মোঃ মাসুদ আলম মিল্টন। তিনি ৭৫-এর ১৫ আগস্টের প্রেক্ষাপট নিয়ে বক্তব্য উপস্থাপন করেন। আজকের আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য উপস্থাপন করেন কচুয়া উপজেলা মৎসজীবী লীগের সভাপতি জনাব প্রাণ কৃষ্ণ। তিনি বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় বঙ্গবন্ধুর অবদান নিয়ে বক্তব্য প্রদান করেন। আজকের আলোচনা সভায় মূখ্য আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিইউপি-এর সহকারী অধ্যাপক ও বঙ্গবন্ধু গবেষক জনাব এম এম আসাদুজ্জামান নূর। তিনি বঙ্গবন্ধু সৃজিত সংবিধানের ৪টি মূলনীতি নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি ধর্মনিরপেক্ষতা নিয়ে বক্তব্য উপস্থাপন করেন।

রয়েল ইউনিভার্সিটি অব ঢাকা ‘র সহযোগী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান জনাব দিপু সিদ্দিকী মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও বঙ্গবন্ধুর ব্যক্তিত্ব নিয়ে বক্তব্য উপস্থাপন করেন।

কুমিল্লার আতাকরা কলেজের প্রভাষক মোঃ কামাল উদ্দিন বলেন, বাঙালির আপোষহীন নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সোনার বাংলা ও দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফুটানোর জন্য স্বপ্ন দেখেছিলেন। তাঁর স্বপ্ন ছিল শোষণমুক্ত, গণতান্ত্রিক ও অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করা। চিন্তা মনন ও কর্মে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারণ ও তা বাস্তবায়ন করতে পারলেই তাঁর আরাধ্য সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠা সম্ভব। তাঁর স্বপ্নের গণতান্ত্রিক, অসাম্প্রদায়িক ও সমতাভিত্তিক সুখী ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়াই হোক জন্মশতবার্ষিকীর অঙ্গীকার।

আলোচনায় দিনাজপুর থেকে সূচনা বক্তব্য প্রদান করেন গোলাম মুর্শেদ।

 

Share: